Wednesday 19 May 2010

নৈকট্যধাম সিরিজ



ব্রক্ষপুত্র

ময়মনসিং কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চিরে বয়ে যাওয়া
ব্রক্ষপুত্র নদ কতকাল যে পোকি’র জন্য অপেক্ষমান ছিল
কে জানে।নৌকার মাঝি বলেছিলঃ
এই নদ নারি পেলে খুশি
সঠিক নারির অভাবে বানজলে আমাদের ভাষায়।

আপনার কথার নিহিত অর্থ কি?
আপনি কি কুমারি বলির দিকে ইঙ্গিত করছেন?
পোকি মাঝিকে এ-প্রশ্ন সুধাতে, মাঝি বলেঃ
না না ছি ছি এটা কি বলেন।আমি বলছিলাম,
এই যে সোহাগ, মহব্বত আপনেরা একে অপরকে দিচ্ছেন
তাতে এই নদ খুশি মহাখুশি

পোকিঃ আপনার বয়স কত?
মাঝিঃ সত্তরের কম নয়, প্রথম বড় যুধ্বের কালে জন্ম
পোকিঃ পেষিত এখনো বেশ পোক্ত
মাঝিঃশক্তের আর কি আছে?বউটা চলে গেল।
বেহেস্ত নসিব হোক।নাত নাতকুরে সংসার ভরন্ত।
তবু পরান পুড়ে।

পোড়ানি বাড়লে ব্রক্ষপুত্রে আসি
আমার মত এই নদেরও বৌ প্রবাসি

কিসিং গোরামি

কবিতাটা আমি হারায়ে ফেলেছিলাম

কিসিং গোরামি খুব অদ্ভুত মাছ
নারি পুরুষ সবসময় জোড় বেধে থাকে
কিছুক্ষন পরপর মুখোমুখি থেমে
একে অন্যকে ঠোটে ঠোট ঘষে সুধায়ঃ

এটাকে কি চুমু বলে, এটাকে কি চুমু বলে

মুল কবিতাটির সময় আমার য়্যকোয়ারিয়ামে
মাত্র এক জোড়া কিসিং গোরামি ছিল
জোড়ের পুরুষটি হঠাট মারা গিয়েছিল
নারি-গোরামিটি প্রবালে , শ্যাওলায়, গুগলিতে

চুমুর স্মৃতিতে চুমু দিতে দিতে সুধায়ঃ

এটাকে কি চুমু বলে, এটাকে কি চুমু বলে

ঠোট ঘশতে ঘষতে নারিটিকে ঠোট হারাতে দেখে
পুরো মুখ মাথা উপুড় করে ডুব দিয়েছিলাম
ছোট্ট য্যকোয়ারিমটাতে
পোকি পোকি গোরামিগুলো এখন আবার
হাজার জোড়া কিসিং গোরামিতে হাসে

বুড়িগঙ্গা

গ্যাজ়ানো বৈঠাভাতের আঠালো গন্ধমাখা সিধ্ব আতপও জানে না

বুড়িগঙ্গা কাউকে বলে নি, কিন্তু আমি বয়ে যাই
ইটভাটায় ফাটা কচুরি-কল্মির জলজ শিকড় ছুয়ে ছুয়ে
বড় আম্মার আদলে জুবুথবু হোগলা ভর্তি ভেলাগুলো
ভুতগ্রস্থ রেসুড়ে-আশ্লেষে মেনুইনের বেহালায় আন চান

বুড়িগঙ্গা কাউকে বলেনি, জিন চাপানো টেনশানও জানেনা কিন্তু আমি বয়ে যাই

জিবন এত ছোট যে পরজিবনের ব্রাশে অধ্যাত্মের দাত মেজে মেজে
যাকে বিচিত্রতা বলি তা কি আসলে মনকে চোখ ঠাওরাবার একঘেয়ে ফাকিঝুকি
পায়ের গোড়ালি সাগরের শিতসকালে ডোবানোর আগে বালিতে কাটা আকিবুকি শুধায়ঃ

কি তোমার সবচেয়ে ভাল লাগে? আমাকে।
তার পর কাকে?বুড়িগঙ্গাকে।

চয়ন খায়রুল হাবিব
ব্রিটানি
৯/০১/২০১০

উত্তরবঙ্গ

করতোয়া আত্রাই ঘাগটের সাথে লটঘট শেষে
বাংগালি নদিরত কথাই ছিল যমুনায় মিশবার
যাতে জৈন সাধুদের হত্যায় মত্ত পুন্ড্রবর্ধনের পাপ ধুয়ে ধুয়ে
মিশে যায় ফকির সন্ন্যাসিদের সংগ্রামি সাধনের সন্ধানে
কন্যাদের পরান সপেছে চলন বিলে উল্টাপাল্টা ঝুলে থাকা
আতাফল ডালিম ফল ডুমুরের তেতুলের টুপ টাপ টুপ টাপ
পুনর্ভবা চুপচাপ নিলফামারি চুপচাপ
লক্ষনাবতিকে বাজায় বাজায় বখতিয়ারি সওয়ারেরা
কান্তজিকে নাচায় নাচায় চেহেল গাজির দমদমায়
একজন দুইজন মাঝি যারা ধরলার ধারে তিস্তার পারে
গুন টেনে টেনে পাজরে পুড়ায়েছিল পাষানের হুতাশন
তারা ভাওয়াইয়া জানে আরো জানে
বাংগালি নদিরত কথাই ছিল যমুনায় মিশবার

২১/০৫/২০১০
ব্রিটানি

হুবহু

অনেক টিয়াপাখির মাঝখানে অনন্য একটা টিয়াপাখি
হেথায় হোথায় উড়ে যাবার আগে
অনেক মানুষের মাঝখানে অনন্য একজন মানুষকে
দিতে চেয়েছিল নিজের যাবতিয় গাড় সবুজ
মানে অন্তত সেই অভিনিবেশেই অনন্য টিয়াপাখিটা পায়ে পায়ে
ঠোটে করে বয়ে আনে অনন্য সে মানুষটার ভাগ্যের লিখন
সামনে পেতে রাখা মুখবন্ধ খামে
সবাই একদিন যাবো আমরা তোমাদের নৈকট্যধামে
টিয়াপাখির দেখাদেখি নৈকট্যধামে সবাই কাচামরিচ খায়

১৯/০৫/২০১০
ব্রিটানি

পুষ্পেল

পুষ্প পুষ্পকে পুষ্পা জুলেখাকে
পুষ্প কখনো সখনো পুষ্পকে ফাটা ফ'য়ে পাপড়ি ফাটায়
আলভাঙ্গা উলালে ফুলালি ও ফুলেল
পুষ্পেল পুষ্পেল

পুষ্পরা উভকামি পুষ্পরা সমকামি
মনামি'র নির্বন্ধনে
শিকড় শিকল এবং পাইক

এক দেশে এক পুষ্পা ছিল
আরেক দেশে পুষ্পকুমার
রাতের সান্দ্রাকে টলায়
সুরুজের দেবতা রা

প্রেমিক মানেই পুষ্পেল মানেই হনন মানেই অর্পন
ফুল মানেই ফুলদানি মানেই দর্পিনি মানেই দর্পন

১৫/১১/০৯

দেহছন্দ

আমাদের সবার বুকের মহানিচ্ছুক বিড়াল

যে যে দ্বন্দের শর্তাধিনে তৈরি যাব্জজিবনের যোয়াল
আমাদের সবার বুকের মহানিচ্ছুক বিড়াল
তার বিপরিতে ঘুরে ঘুরে পাখি আর ইদুর ধরে না
মহানিচ্ছুক দেহঘড়িয়ালের মুখে মহানিচ্ছুক দেহশিয়ালের পা

বয়ে যায় দেহনদি দেহঘড়ি দেহদোশ দেহকোষ
দেহপাতা দেহখাতা দেহফুলঃসংসারের যাবতিয় গুরুমুল
দেহছন্দের ওজনশুন্যতায়
পলকায়

৮/১২/০৯

এখানে ক্লিক করলে পাবেন আবুল হাসান ও সুরাইয়া খানমকে নিয়ে কয়েক বছর আগে লেখা আরেকটি কবিতা : 'জয় সুরাইয়া, জয় আমাদের চমচম মিয়া' এবং 'পাপুয়ার সুরাইয়া'

হলুদ দেহলুদ

শরিষাকে ধন্য করে হলুদের ফুল
অনবধানতার তৈল মাড়াই কলে
পিরামিডগুলো মহাকালের বিমুড় শরিষার খৈল

জিরা লবংগ গোল মরিচ আর শরিষার দানা
ক্যামেরার লেন্স এবং ফারাওদের কারসাজিতে
ধরে রাখে শরিষার ছায়া আবছায়া বিবর্তন
রংগুলো আসন বদলায় বাহন থেকে বাহনে নিল নদ থেকে জর্দানে
মৃত সাগরের চরম হলুদ গোধুলি-গরম ধরে রাখে কালের বয়মে
রসুন তৈলা পাক্কি আমের আচারঃ কালনাশিনি চিরস্থায়ি এক শরিষা জমানা

বয়মের মুখ খুলতেই আহা কি খশবু আহা কি বাহার
শরিষার আহবানে মত্ত সেই মহানিচ্ছুক মসলাপাতি আসলে জোনাকি
বয়মের ভ্রু বেয়ে পাপড়ি বেয়ে ঠোট বেয়ে গলা বেয়ে বুকের সুডৌলে
জ্বলে জ্বলে গড়ায়ে গড়ায়ে একেবারে বয়মের সাগরতলায়

শরিষা মাইএর দোহাইঃ শরিষা পিরের দোহাইঃ
চার পাপড়ির দোহাইঃ বিটলসের হলুদ সাবম্যারিনের দোহাইঃ
ফ্লাইং ডাচম্যানের ক্রসে বেধা উলটানো মাস্তুলের দোহাইঃ
জলের সাথে তেল যে মেশেনা তা আমাদের শরিষা ফুল জানে

১৬/০৬/২০১০
ব্রিটানি

পুনশ্চ

সবাই সবার কাছে দায়বধ্ব হতে চাচ্ছিল
কেউ কারো কাছ থেকে বিদায় নিতে চাচ্ছিল না
অদৃশ্য হবার আগে সবাই শত শতবার
ক্যামেরাংঃ কিন্তু সবাই আবার তেমন ভাগ্যবান ছিলনা

চেষ্টা করলেইত আর ক্যামেরাতে পাশাপাশি বসা যায় না
সুযোগের অভাবে যোগে না হলেও অভিযোগে
আস্কারাতে না হলেও তিরস্কারে নামে না হলেও বেনামে
দায়মুক্ত হতে হলে আগে কিন্তু বিদায় নিতে হয়

হাতের কঙ্কনদের কাছে প্রতিরোধের মেগাফোন এনে
কানে কানে বলার ভঙ্গিতে বলেও ভেঙ্গে দেয়া যায়
নন্দনের সাথে দেহসত্বের স্বতস্ফুর্ততাঃ
ভাংগন'কে বিদায় বলাটাই এখন মানুষজনের রেওয়াজি বাস্তবতা

কঙ্কনের টুকরাগু্লা কুড়ায়ে বাড়ায়ে
ম্যুরাল মোজাইকের সংসারি বাধনে
অন্যান্য পাশাপাশি ছবিগুলা বার বার উল্টায়ে
বার বার পাল্টায়ে দেখতে  পাই অনন্যতার টোটেম টোটাল

ভরাকোটালে মরাকোটালে বিষুবের এপারে ওপারে
চাদ থাকে চাদের জায়গায়ঃ মানুষের পক্ষ্যপাতে
প্রকৃতির অজুহা্তে কিন্তু প্রকৃত প্রস্তাবে মানষিক প্রতিরোধ
তাকে বদলায় কখনো অমাবশ্যায় কখনো বা পুর্নিমায়

দেখুন এবার সযত্নে খেয়াল করে দেখুন
রোধে অবরোধে অবসন্ন প্রতিপদের চাদে
অর্বুদ বছরের এক পুর্নতার আবেশ
পক্ষ্যগুলো মাসগুলো বছরগুলো আলেয়াদের নৈকট্য সমাবেশ

আর নৈকট্যে যায় আলোগুলো সরাসরি সরলরেখায়
মাঝখানে আয়না বসায়ে আলোকনাকে বাকায়ে চুরায়ে
যাকে আমরা মন বলি তা আসলে কতটুকু মন কতটুকু মতি
প্রিজমের ভিতরে হন্তদন্ত শত শত যতিচিন্ন শত শত অবিশ্বাস

শত শত দুক্ষ্যকস্ট শত শত হিশাবের নিকাশের বেড়ি
কিন্তু ঐ সরলরেখা আর আয়নায় বাকানো আলোর কনাগুলাতে
পশলা পশলা রংধনুর রং ও বেরং মিলায়ে মিশায়ে
বিদায়ের কাচগু্লা থেকে আবারো বানানো যায় হাসিখুশি মনোহারি চুড়ি

ছবি না তুল্লেও তা বেজেই যাবে হাত অল্প একটু নাড়ালেই
কোন রকমের চুড়ি না পরলেও তা চুড়ির আদলেই বাজবে
হাত অল্প একটু নাড়ালেইঃ ছবি না তুল্লেও তা বেজেই যাবে
বেজেই যাবে হাত অল্প একটু নাড়ালেই

২৪/০৬/২০১০
ব্রিটানি

কাতুকুতুবজাদা

চুল আচড়াতে আচড়াতে বকুলের বিদ্যুতে
জল-চৌবাচ্চা ভালবাসে জলজ কাতুকুতুর শ্যাওলাতে সাতরাতে

কাতুকুতুর আদলে কানের লতির ফুটায় কানছাবি
নাকের ফুটায় নাকছাবি ঠোটের উপর নিচে বর্নালির
আঠালো হাবিজাবিঃ রুপের কোমরবান্দে ঝোলে কাতুকুতু-পুরানের চাবি
রাজস্থানের বালুতে কটকটায় তেরছাকাটা র‌্যাটল স্নেকঃ হোয়াট্স দা হেক
মার্বেলে মাটিতে কংক্রিটে লিরিকে মোজাইকে
গোড়ালিতে শিকল বাজায় জয়পুরের আলতা-পরান হাওয়াই মহল

পিছে পড়ে আছে একটা ছেড়া মল

মলমলের আবডাল থেকে রাজপুতানি শাহজাদি শুধায়ঃ সেলাম কাতুকুতুবজাদা
পান সুপারি খয়েরের হেতুবিহিন খুনাখুনির সাথে এইবার নেন জওহরের জর্দা

২৫/০৭/২০১০
ব্রিটানি

দাম্পত্য

নির্ভর করে না আর কোন দিক থেকে দেখবেন
ঐ যুগল মুর্তিকেঃ এত চাপাচাপি বুকাবুকি মুখামুখি
যে ক্লোস শটেও বোঝা যায় না ওরা পুরুষ না নারি
না কি মাদাম বাটারফ্লাইর কিমানো ঢাকা পুরুষোত্তম-পরি

চাপাচাপিঃ তার মানে পাজরা কাপায় বেধড়ক উচু রক্তচাপ
বুকাবুকিঃ অথচ বুকের বাকে হালকার উপর ভারি অঙ্কের তাপ
মুখামুখিঃ এইখানে একটু চেহারার ভিন্নতা
তাতে অবস্য সমিল রক্তাক্ততার কোন গরমিল বাধে না

দাম্পত্য বলো আর দ্বৈত স্থাপত্য বলো
লং শটে কেবল গর্জন গজরায়
৬ আর ৯...৬ আর ৯... ৬৯ আর ৬৯
নিরেট পাথ্যর কিন্তু খনিমুখ জিঘাংসাকাতর

নির্ভর করে না আর কোন দিক থেকে দেখবে্ন

৯/০৮/২০১০
ব্রিটানি
চয়ন খায়রুল হাবিব

নিষাদা

নি

ষাদা পঞ্চমে জাগে বেতার তরঙ্গে বাধা ভায়োলিন ভায়োলেন্স উ লাইলার উ
রু
থেকে ভ্রুতে পলকায় আর ভ্রু থেকে উরূতে নামে সুপারসনিক হলকায়
তথ্যসুত্রে ছড়ানো ছিটানো আবছায়া ফরেনসিক ফসিলঃ কয়েকটা গরমিলঃ

ইন্সপেক্টার ঘুরে ফিরে নিজের ভিতর শুনতে পায় এক জোড়া দেহ ঘিরে
শত জোড়া মোমের আলোতে জোরালো কিছু ফিশ ফিশ হিশ হিশ
দংশনের সুচালো দাগ এখানে সেখানে কিন্তু গোখ্রাদের দেখা মেলেনা
এক্ষনে ইন্সপেক্টার নিজেই নিকশ কালো প্যান্থেরা টাইগ্রেস

বার্নিং ব্রাইটঃ শুনতে পাওয়া শব্দগুলার সুত্র ধরে ধরে মোমের দন্ডগুলা
গোখ্রাদের শরিরগুলা একজোড়া দেহের মালিক মালকিনের চেহারাগুলা
দেখতে চাইবার পেষাগত অধিকার থাকা স্বত্বেও উনি থতোমতো
নিজের পুরানো ক্ষতগুলার সুরতহালেই বেমক্কা বেসামাল

পরক্ষনে ইন্সপেক্টার নিজেই নিকশ কালো প্যান্থেরা টাইগার
সেক্স চেঞ্জ হ'লো কি পরিদের পরম্পরার না কি যাতনার
ইউনিফর্ম সরিয়ে বুকে হাত রেখে চমকে উঠেন
সাবালিকা বুকের মাইতে হাই তুলে সাবালকের হকচকানো ভ্রমঃ

রজস্বলা গার্নেটের খনিমুখে চোদ্দ লাইটের বেয়নেটের খোচায়
মেঝেতে মটকা মারা তারাগুলা ছুটে যাচ্ছে ছুটে যাচ্ছে
সিল্কের চাদরগুলা বিছানার বালিশগুলা বিজলি চমকে ঝিল্কি
মিল্কিওয়ে দিশাহারা কিন্তু ওয়ান ওফ স্ট্যাটিক জমজমাট কাটগ্লাস ক্রিস্টাল

গ্লাসে রাখা পানিগুলা গ্লাসের সাথে নিজেদের ভেঙ্গে ভেঙ্গে
গড়ায় নিজেদের চিল্লায়িত স্তব্ধতায় একটা হেচকি উঠি উঠি ভাব
ইন্সপেকটার টের পায় মোমের গরম চরমে উঠছে
জুতার সোল গলে যাচ্ছে পা কেটে যাচ্ছে মজ্জায় ইলেক্ট্রিক শক

নিষাদা তাকে জিবন্ত কবর দিবে নিষাদার পঞ্চমেঃ অর্গাজমে
প্যান্থেরা টাইগ্রেসের বুক ঘেষে মিউ মিউ প্যান্থেরা টাইগার
সারফেসে আঠালো আঠালো কিছু একটা ছাড়াও
অকুস্থলের কুহক কুহকি যেরকম ছিল সেরকমই থাকে

একটা চোখের উপর সমান্তরাল কয়েকটা জোড়া ভ্রুঃ
নি
ষাদা পঞ্চমে জাগে বেতার তরঙ্গে বাধা ভায়োলিন ভায়োলেন্সঃ
পোয়াতি
উ লাইলার
কালোয়াতি

রু

এককোষি থেকে বিভাজিত দুইকোষি জিবনের সুক্ষাতিসুক্ষ
যে ওম যে মিম তার সম্প্রেশানে লেখা'কে জড়ায়ে বাড়ে জুলেখার বৃক্ষ

চয়ন খায়রুল হাবিব
৯/০৭/২০১০
ব্রিটানি