Friday 28 November 2014

বেশ্যাবৃত্তি প্রাচিনতম বৃত্তি, কারা রটালো?

টাইটেল ও নিচাংশের বানান হেরফেরের কারন,উদ্ধৃত নিচাংশ এসেছে ইতিমধ্যে প্রকাশিত আমারচিত 'বাংলা ক্রিয়াপদের বিবর্তন' শিরোনামে বিষদ এক প্রবন্ধ থেকে।মুদ্রিতভাবে পুরো প্রবন্ধটা পাওয়া যাবে প্রকাশিতব্য 'ভাষাপ্রমিতের সম্প্রদান  : ভাঙ্গা-লিরিক, ভাঙ্গা-বয়ান' ' নামক আমার প্রবন্ধ সংগ্রহে।চখাহা। 

''ক্রিয়াপদ: মাতৃতান্ত্রিকতা বনাম পিতৃতান্ত্রিকতাঃ
বেশ্যাবৃত্তি কি আদপেই সবচেয়ে প্রাচীন বৃত্তি?সবচেয়ে প্রাচীন বৃত্তিতো শিকারির বৃত্তি!দেখা যাবে যে মৃগয়ানির্ভর বা যাযাবর সমাজের কৃষিজীবী সমাজে বদলের সময় তার দৈব নিয়ন্ত্রকের লিঙ্গান্তর হয়েছে এবং প্রাক মাতৃতান্ত্রিক ঈশ্বরীর অবমূল্যায়ন হয়েছে, কোন কোন ক্ষেত্রে পুরোপুরি মর্জাদালোপ হয়েছে।

ওহ রবঈন্দ্রনাথ

টাইটেল ও নিচাংশের বানান হেরফেরের কারন,উদ্ধৃত নিচাংশ এসেছে ইতিমধ্যে প্রকাশিত আমারচিত 'বাংলা ক্রিয়াপদের বিবর্তন' শিরোনামে বিষদ এক প্রবন্ধ থেকে।মুদ্রিতভাবে পুরো প্রবন্ধটা পাওয়া যাবে প্রকাশিতব্য 'ভাষাপ্রমিতের সম্প্রদান : ভাঙ্গা-লিরিক, ভাঙ্গা-বয়ান' নামক আমার প্রবন্ধ সংগ্রহে।চখাহা।
রামমোহন থেকে রবীন্দ্রনাথ:
রামমোহন নিয়ে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলোঃ ”রামমোহন রায় যখন গদ্য লিখতে বসেছিলেন তখন তাঁকে নিয়ম হেঁকে হেঁকে কোদাল হাতে,রাস্তা বানাতে হয়েছিল।ঈশ্বর গুপ্তের আমলে বঙ্কিমের কলমে যে গদ্য দেখা দিয়েছিল তাতে যতটা ছিল পিণ্ডতা,আকৃতি ততটা ছিল না।”…

বাঙ্গালি যৌনতার বেহাল এবং বাঙালি অপরাধমন্সকতা

টাইটেল ও নিচাংশের বানান হেরফেরের কারন,উদ্ধৃত নিচাংশ এসেছে ইতিমধ্যে প্রকাশিত আমারচিত 'বাংলা ক্রিয়াপদের বিবর্তন' শিরোনামে বিষদ এক প্রবন্ধ থেকে।মুদ্রিতভাবে পুরো প্রবন্ধটা পাওয়া যাবে প্রকাশিতব্য 'ভাষাপ্রমিতের সম্প্রদান : ভাঙ্গা-লিরিক, ভাঙ্গা-বয়ান' ...' নামক আমার প্রবন্ধ সংগ্রহে। চখাহা।

যৌনতাজ্ঞাপক ক্রিয়াপদের বেহাল:
বাংলা সিনেমায় চুমু,সঙ্গম দেখানো যাবে না!বহিরঙ্গে ইত্যাকার না-বাচকতার হিসাব করলেই অন্তরঙ্গে বিকৃতি এবং অবদমনের এক অসুস্থ চিত্র ফুটে উঠে!বাংলা রেনেসাঁ যে ভিক্টোরীয় মূল্যবোধে প্রভাবিত তার শেকড় যেমন কট্টর যৌন-প্রতিক্রিয়াশীল-অবদমনে আক্রান্ত, সেরকম বৈদিক যৌনতার নান্দনিক প্রকাশ যে বাৎস্যায়নের ‘কামসূত্র’ তাও নারীকে অধস্তন সেবিকার রতিভার দিয়েই দায় সেরেছে; মধ্যপ্রাচ্যের ‘আরব্য রজনী’ বহু রকম যৌন বিবরণে ভরপুর হয়েও শেষতক নারীকে হয় ভোগ, নয়তো দুর্ভোগের জন্য দায়ী করেছে!

জিমুতবাহন বনাম বল্লালি হিন্দুত্ব

টাইটেল ও নিচাংশের বানান হেরফেরের কারন,উদ্ধৃত নিচাংশ এসেছে ইতিমধ্যে প্রকাশিত আমারচিত 'বাংলা ক্রিয়াপদের বিবর্তন' শিরোনামে বিষদ এক প্রবন্ধ থেকে।দুক্ষপ্রকাশ, জিমুতবাহনের বংশধরদের কাছে, কারন ওনার নিজ লেখা নামের বানান দেখার সৌভাগ্য হয় নাই।প্রথম যেখানে প্রকাশ হয়, সেই আর্টস, ভিডি বাংলা একাডেমির বানান অনুসরন করে, যেমতি নিচাংশে কপি ও পেস্ট।মুদ্রিতভাবে পুরো প্রবন্ধটা পাওয়া যাবে প্রকাশিতব্য 'ভাষাপ্রমিতের সম্প্রদান : ভাঙ্গা-লিরিক, ভাঙ্গা-বয়ান'...' নামক আমার প্রবন্ধ সংগ্রহে। চখাহা।
   

পিতৃতান্ত্রিক ধমকের জের ধরে ক্রিয়া এবং ক্রিয়াপদের আবর্তনটা বাংলা থেকে জৈন-বৌদ্ধিক যাপনের অপসারণের আলোকে দেখা যাক।জৈন-বৌদ্ধ সমাজে জীব নির্বিশেষে সবার প্রাণের মর্যাদা এবং জীবিকা গ্রহণ, বর্জনের স্বাধীনতা সমান ছিল।সেন আমলে নবায়িত ব্রক্ষণ্য সমাজে মানুষ অর্জিত মৌলিক অধিকারগুলো হারালো।কৌলীন্য প্রথার অনুসারীদের কাছে তাতি, কামার, চামার,নাপিত, কুমোর, ঝাড়ুদার পেষার দরিদ্রদের উৎপন্ন সেবাসামগ্রী সবাই ভোগ করলেও, সামাজিক পর্যায়ে এদেরকে অভিব্যাক্তিশুন্য করে ফেলা হয়!