হাজার বছরের ঘুম ভাংগায়ে সুন্দর'কে জাগানো মাত্র সুন্দরের সাথে সংগম করলো রাজকুমার!তারপর কোন পোশাক পরতে না দিয়ে, পুরো নগ্ন অবস্থাতে সুন্দরকে নিজের রাজ্যে নিয়ে এলো ঐ রাজকুমার!রাজ্যের শাষক হচ্ছে তার মা, রানি!
ত্রা লা লা লা...এখানে থমকে দাড়াবে রঙ্গিলা বাংলা...মুদ্রাফরাশ জোনাকদের দ্বন্দরন জল্লায় চয়ন সিথানে আমি মাইকেল বাজাই...নৈকট্যধামের টাইপো লজবাং বা লজিকাল বাংলাঃ ঈ, ঊ, ণ,চাদবিন্দুর বালাই নাই!মার্জনার তাই তাই তাই, উত্রাই'র ত্রালা লা লা লা...
Friday, 21 May 2010
Wednesday, 19 May 2010
নৈকট্যধাম সিরিজ
ব্রক্ষপুত্র
ময়মনসিং কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় চিরে বয়ে যাওয়া
ব্রক্ষপুত্র নদ কতকাল যে পোকি’র জন্য অপেক্ষমান ছিল
কে জানে।নৌকার মাঝি বলেছিলঃ
এই নদ নারি পেলে খুশি
সঠিক নারির অভাবে বানজলে আমাদের ভাষায়।
আপনার কথার নিহিত অর্থ কি?
আপনি কি কুমারি বলির দিকে ইঙ্গিত করছেন?
পোকি মাঝিকে এ-প্রশ্ন সুধাতে, মাঝি বলেঃ
না না ছি ছি এটা কি বলেন।আমি বলছিলাম,
এই যে সোহাগ, মহব্বত আপনেরা একে অপরকে দিচ্ছেন
তাতে এই নদ খুশি মহাখুশি
Labels:
love poems,
poems,
কবিতা,
প্রেমের কবিতা,
সিরিজ কবিতা
Wednesday, 12 May 2010
এটিচ্যুড ব্র্যান্ডিং..শামসুর, গুণ, মোমতাজ ও অধ্যাপক ইউনুস
নামের বানান ছাড়া ঈ, ঊ, ণ, চাদবিন্দু ব্যাবহার করা হয় নাই।চখাহা।
স্মৃতিপাঠ ১
মনে হয় সেটাই ছিল বাংলা একাডেমিতে স্বাধিনতার পর প্রথম বই মেলা!খুব সম্ভবত বোনদের হাত ধরে সেখানে গিয়েছিলাম!অনেকেই চাদর বিছিয়ে নিজেদের বই বিক্রি করছিল!তাদের ভেতর ছিল চোয়াল গর্তে ঢোকা, পিঠে পেট ঠেকা, ইয়া লম্বা নির্মলেন্দু গুণ!ওর প্রকাশক ছিল খান ব্রাদার্স!এখনো নির্গুনকে লোকে এদেশে, ওদেশে বেড়াতে নিয়ে যাচ্ছে!খান ব্রাদার্সও নিশ্চিত কলেবরে অনেক বেড়েছে!কিন্তু সত্তরের তরুন কবিদের যেভাবে বরন করেছিল, শুধু খান ব্রাদার্স কেন অন্য কোন প্রকাশনিই তরুন কবিতার প্রতি আর তেমন মমতা দেখায় নি!নির্গুণ নিজেই একটা ব্র্যান্ড, হাটাবাবা ব্র্যান্ড!ওর সেই বাংলা একাডেমির মাঠে ছড়ানো চাদরেই চাদোয়া বানিয়েছে লিভার ব্রাদার্স, মেরিলসহ আরো গ্রুপেরা!কিন্তু চাদোয়াটা আসলে আরো বড়!কল্পনাতে যার শেষ, রুপকথাতেই পরিচয়!
Thursday, 6 May 2010
বাতেনি বিলাই...হানিফ পাঠান'কে
বেলাবোকে বিলাও বিলাও বেলাবোকে মিলাও মিলাও
টেরাকোটার হান্ডি পাতিলে ভাগ্যরেখা নাচাও নাচাও
ঢাকার শহর থেকে অল্প একটু দুরে
ওয়ারি বটেশ্বয়ারে
প্রত্নসংগ্রাহক আব্দুল বাতেন
সংবতসর শুকনার শুক্কুরবার
এবং শিতের কালে প্রত্যকটা দিনে
উঠানের কামরাঙ্গা গাছের তলে বাধানো পাকা মঞ্চে
বিশেষ সংগ্রহের এক ইস্ফাহানি জায়নামাজে
পোষা বিলাইটাকে এনে বসান কখনো রাজকুমার
কখনো বা রাজকুমারির সাজে
টেরাকোটার হান্ডি পাতিলে ভাগ্যরেখা নাচাও নাচাও
ঢাকার শহর থেকে অল্প একটু দুরে
ওয়ারি বটেশ্বয়ারে
প্রত্নসংগ্রাহক আব্দুল বাতেন
সংবতসর শুকনার শুক্কুরবার
এবং শিতের কালে প্রত্যকটা দিনে
উঠানের কামরাঙ্গা গাছের তলে বাধানো পাকা মঞ্চে
বিশেষ সংগ্রহের এক ইস্ফাহানি জায়নামাজে
পোষা বিলাইটাকে এনে বসান কখনো রাজকুমার
কখনো বা রাজকুমারির সাজে
Labels:
choyon khairul habib,
কবিতা
Subscribe to:
Posts (Atom)