।।বোতামের লড়াই।। মাছিদের প্রভু।। ক্ষুধার খেলা।। রাজকীয় যুদ্ধ।।
ব্যাটেল রয়াল ছবির দৃশ্য |
ত্রা লা লা লা...এখানে থমকে দাড়াবে রঙ্গিলা বাংলা...মুদ্রাফরাশ জোনাকদের দ্বন্দরন জল্লায় চয়ন সিথানে আমি মাইকেল বাজাই...নৈকট্যধামের টাইপো লজবাং বা লজিকাল বাংলাঃ ঈ, ঊ, ণ,চাদবিন্দুর বালাই নাই!মার্জনার তাই তাই তাই, উত্রাই'র ত্রালা লা লা লা...
ব্যাটেল রয়াল ছবির দৃশ্য |
।।দুটি সনেট।।
মিরপুর বোটানিক্যাল। বাঁশ বাগান। |
গাছেদের ঠিকানা কেবল গাছেরা এখন।
মেঘ মেশে অর্কিডে, জানা, অজানা শত শত
পাখপাখালি হারায় গাছগাছালির সিলুয়েটে
তরুণ হুমায়ুন আহমেদ |
লোকজনের ছবি, কবিতা, আঁকাআঁকি দেখি। সেসবে একটা নির্বিকার ভাব, য্যানো কোথাও কিছু ঘটে নাই। এই নির্বিকার অবস্থা থেকে, যাদের আমরা বিকারগ্রস্ত বলি তাদের প্রতি, তাদের জন্য নাম কা ওয়াস্তে বানানো প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি অযত্নটা বুঝি।
সেলিম আল দীন (১৮ আগস্ট, ১৯৪৯ - ১৪ জানুয়ারি, ২০০৮), ৭৫তম জন্মদিন উপলক্ষে।
তিনটি লাশ এবং একজন প্যাথলজিস্ট
চরিত্র :
মলি, প্যাথলজিস্ট
হাসপাতাল পরিচালক
তিনটি লাশ, রাহনুমা, মিশুক, পানতোয়া
হাসপাতালের একটি চেম্বার। শাড়ির ওপর সাদা এপ্রন পরা একজন নারী একটি মাইক্রোস্কোপে চোখ রেখে বসে আছে। পাশে ফোন বাজে। মহিলা ফোন ওঠায়। মহিলার নাম মলি।
১
আগামীকাল সকালে লাল মিয়া ওরফে কিম্বদন্তীতুল্য চিত্রশিল্পী এস,এম, সুলতানের জন্মস্থান নড়াইলে যাবো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রাচ্যকলার অধ্যাপক সুশান্ত অধিকারীর যাত্রাসঙ্গী হয়ে নড়াইল যাচ্ছি। প্রথমে গিয়ে উঠবো সুশান্তের বড় ভাই বলদেব অধিকারী বাড়িতে, যে বলদেব সরাসরি সুলতানের কাছে আঁকাজোখা শিখেছিলেন এবং জীবন বায় করেছেন বয়ানধর্মি চিত্রকলায়। বলদেবদার বাড়িতে উল্টোরথের লগ্ন শেষে চলে যাবো আরেকটু দূরের সুশান্তের আরেক বড় ভাই শঙ্করদার বাড়িতে। শঙ্করদা যাত্রা পাগল মানুষ এবং এখনো যাত্রাপালা করে বেড়াচ্ছেন। আগামী কয়েকদিন বলদেব দা এবং শঙ্করদার যাপিত জীবন দেখবার পাশাপাশি ঘুরে বেড়াবো সুলতানের জন্মগ্রাম মাসিমদিয়ায়।
টি,এস,সি পরিত্যক্ত সুইমিং পুলের ধারে,
মাদুর পাতা মঞ্চে হালকা নীল প্লাস্টিকের চেয়ারে বসে,
চারজন কবি ভাবছে কবিতার সাথে কবিদের দূরত্বের কথা।
আসলে কিন্তু তেমন বেশি বই প্রকাশিত হচ্ছে না!
বিউটি বোর্ডিং। ২০১০। |
অনেকে বলে, আরে সবাই দেখি লেখক, সবাই দেখি বই বের করছে! আদতে আমার তা মনে হয় নি।
আপনার বাসার চারপাশে তাকিয়ে দেখুন। অনেক কিছুর ভেতর বইয়ের তাক নেই। কারো বাসায় থাকলেও নতুন বই সেখানে কম বা নেই। যে কয়েকটা নতুন বই, তা কোনো বন্ধুর মোড়ক উন্মোচনে পাওয়া বা কাজের জায়গা থেকে পাওয়া। কাজের জায়গাগুলোতে বই উপহার আর চোখে পড়ে না, ক্রেস্ট দেয়া হয়। আর আশেপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে ছেলেমেয়ের পাঠ্য বই। আপনার বইপত্র পড়বার অভ্যাস নেই, বা চলে গেছে, ছেলেমেয়েও সে অভ্যাস পায় নি। স্কুল, কোচিং সেন্টার, বাসা সেই টেকস্ট, টেকস্ট, টেকস্ট, আর টেকস্ট বইয়ের বাইরে টেক্সটিং।